অযাচিত ইমানি অাবেগ বা প্রবল জিহাদি মনোভাব দুটই পরমাণু অস্ত্রের চেয়েও ভয়ংকর।পরমাণু অস্ত্র অাঘাত হানে এক জায়গায়, কিন্তু জিহাদি মনোভাব স্বর্বস্থানে।
গত কয়েকবছর ধরে ভারত অার মায়ানমারের সংখ্যা লঘুদের পরিস্থিতি দেখেও অামাদের সুবোধ জাগ্রত হয়নি। কখনো সরকার অাবার কখনো সোসাল মিডিয়ার ছু-মুন্তর, কান-পড়ায় অামরা প্রতিনিয়ত নেমে পড়ি শহীদি মৃত্যুর প্রতিযোগিতায়। বিশেষ করে শুক্রবার এ তো অামাদের ইমানি শক্তি পুরা ১০০ তে ১০০, ওরে মিছিল অার জ্বালাময়ী ভাষন।
দিন শেষে অামাদের সুবোধ জাগ্রত হয় কিন্তু ততক্ষণে সেই লোকগুলো অনেক কিছু হারিয়ে ফেলে, বেচে থাকার জন্য প্রতিবেশির উপর থেকে বিশ্বাস, মাথা গুজার জন্য ঘর-বাড়ি, টাকা পয়সা, ইজ্জত -সম্ভম, যেটার কোন ক্ষতি পূরণ হয় না।
এই সকল দাঙ্গায় শুধু গরিব মানুষরাই কিন্তু মরে। যারা দিন এনে দিন খায় শুধু তারাই। এদের যারা কান পড়া দেই তারা কিন্তু এসি গাড়িতে পটো কলে রাস্তা পার হয়।(হোক সে রাজনৈতিক বা মৌলবি অথবা মন্দিরের পরহিত )
অার অাপনি ধর্মের কি সংরক্ষণ করবেন যখন অাপনার হাত থেকে অন্য ধর্মের মুন্দির বা মসজিদ নিরাপদ নয়?
কিসের সরকার বাহিনী অামরা নিজেরাই (মসলমানরাই) কি পারি না তাদের মন্দিনের জিম্মাদারি হতে?
জার্মানিতে Information Technology নিয়ে পড়াশুনা করছি। পড়াশোনার পাশাপাশি প্রোগ্রামিং ল্যান্গুয়েজ এবং জার্মানিতে উচ্চ শিক্ষা বিষয়ক দিক নির্দেশনামূলক ব্লগ লিখার চেষ্টা করছি।